ঈদে মীলাদর বিরোধীতাকারীর মৃত্যুর পর কঠিন পরিণতি
একসময় বাংলাদেশের জাতীয় মসজিদের এক সময়কার খতিব ছিলেন ওবায়দুল হক। তিনি সব সময় ঈদে মীলাদুন্নবীর বিরোধীতা করতেন। ঈদে মীলাদুন নবী আসলেই বলতেন, ” ঈদে মিলাদুন্নবি বিদয়াত ” । নাউযুবিল্লাহ।
অপরদিনে হিন্দুয়ানী পহেলা বৈশাখ আসলে তার পক্ষে বলতেন। বলতেন- “আল্লাহর বহু বড় নিয়ামত হলো নববর্ষ। নববর্ষ পালন করতে গিয়ে দান-খয়রাত করতে হবে শুকরিয়া আদায় করতে হবে দোয়া করতে হবে।” নাউযুবিল্লাহ।
( তথ্যসূত্র: দৈনিক মানবজমিন ১০/০৪/২০০৪ ইং শেষ পৃষ্ঠা)
ওবায়দুল হকের এ ভুল ফতওয়ার কারণে মৃত্যুর পর এক অদ্ভূত ঘটনা ঘটেছিলো। প্রত্যক্ষদর্শী জানায়, মৃত্যুর সাথে সাথে তার লাশের অস্বাভাবিক পচন ধরেছিলো। পচন ঠেলাতে লাশকে চর্তুপাশ থেকে বরব দিয়ে ঢাকা হয়, এমনকি তার লাশকে বরফের বিছানার উপর রাখা হয়। তারপরও পচন-দুর্গন্ধের কারণে টেকা সম্ভব হচ্ছিলো না। শুধু দুর্গন্ধ নয়, লাশের অস্বাভাবিক বিকৃত ঘটেছিলো। তার পেট এত বড় হতে থাকে, অনেকেই ধারণা করেছিলো তার পেট হয়ত ফেটে যাবে।
মহান আল্লাহ তায়ালা এ ধরনের ভুল ফতওয়া দেওয়ার হাত থেকে আমাদের আলেম সমাজকে হেফাজত করুন।
ঈদে মিলাদুন্নবীর ও হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর শানমান এর বিরোধীতাকারীর চেহারার বিকৃতি ।
যারা আল্লাহ পাকের হাবীবের শান-মান এর খিলাপ কথা বলবে ও ঈদে মিলাদুন্নবির বিরোধীতা করবে তাঁদের পরিনতি এমনই ভয়াবহ হবেই হবে ।