>

*** শাফিউল উমাম,রউফুর রহীম, রহমাতুল্লীল আলামিন , নুরে মুজাসসাম, হুজুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাপবিত্র ও মহাসম্মানিত সাইয়্যিদে ঈদে আ'যম , সাইয়্যিদে ঈদে আকবর ,কুল-কায়িনাতের সর্বশ্রেষ্ঠ ইবাদত সাইয়্যিদুল আ'ইয়াদ শরীফ বা ঈদে মীলাদে হাবীবি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করার ফযিলত মুবারক*** *** দুই ছাহাবী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের লাশ মুবারক দ্বিতীয় বার দাফন মুবারক*** *** সম্মানিত মুজাদ্দিদ আলাইহিমুস সালাম উনাদের বিশুদ্ধ তালিকা*** *** আওলাদে রসুল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদেরকে আর্থিকভাবে খিদমত মুবারকে যারা আঞ্জাম দিবে তারা দুনিয়া ও আখিরাত উভয়কালেই শাফায়াত মুবারক লাভ করবেন।***

বৃহস্পতিবার, ১১ জানুয়ারী, ২০২৪

উত্তরাঞ্চলে আবার শীত বেড়েছে

 

উত্তরাঞ্চলে আবার শীত বেড়েছে



উত্তরাঞ্চলে শীতের দাপট একটুও কমেনি। বরং ঘন কুয়াশা ও কনকনে ঠা-া বাতাসের কারণে দিনের তাপমাত্রা কম থাকায় রংপুর ও রাজশাহী বিভাগের জেলাগুলোতে শীতের তীব্রতা আবারও বেড়েছে। এক কথায় চলমান শীতে উত্তরের গ্রামের মানুষের জবুথবু অবস্থা। এই শীতে সবচেয়ে বেশি কষ্টে আছে দরিদ্র ও খেটে খাওয়া মানুষ। এছাড়া বয়স্ক এবং শিশুরাও শীতজনিত রোগের ব্যাপক ঝুঁকিতে রয়েছে।

রাজশাহী আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রহিদুল ইসলাম জানান, পহেলা জানুয়ারি থেকেই উত্তরাঞ্চলের জেলাগুলোতে গড় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১১ থেকে ১২ ডিগ্রি সেলসিয়াসে উঠানামা করছে। প্রায় দুপুর পর্যন্ত ঘন কুয়াশার চাঁদরে ঢেকে যাচ্ছে উত্তরের দুই বিভাগের প্রত্যন্ত জনপদ। এ কারণে দিনের তাপমাত্রা কম থাকায় বেশি শীত অনুভূত হচ্ছে।

তিনি আরও জানান, গত বছরের ১৭ ডিসেম্বর এবং চলতি বছরের ৫ জানুয়ারি রাজশাহী অঞ্চলের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে ১০.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গত ৩ জানুয়ারি পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায় চলতি মৌসুমে উত্তরাঞ্চলের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৭.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে।

নওগাঁর বাসিন্দা সেলিম রেজা জানান, গত বছরের ডিসেম্বরের মাঝামাঝি থেকে উত্তরের জেলাগুলোতে শীত বেড়েছে। চলতি জানুয়ারির শুরু থেকেই শীতের তীব্রতা খুব বেশি বলে জানিয়ে তিনি আরও বলেন, প্রায় দুপুর পর্যন্ত ঘন কুয়াশা থাকায় শুধু গ্রামের সড়ক নয়, শহরের সড়ক ও মহাসড়কে দিনের বেলা যানবাহন চলাচল করছে হেডলাইট জ্বালিয়ে। ঘন কুয়াশা আর তীব্র শীতে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে ছিন্নমূল মানুষের স্বাভাবিক জীবনযাত্রা। এতে দুর্ভোগে রয়েছে ছিন্নমূল ও নিম্নআয়ের মানুষ। বিপাকে পড়েছে সকালে কাজের সন্ধানে বের হওয়া খেটে খাওয়া মানুষ।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন