যিনি খালিক, মালিক, রব মহান আল্লাহ পাক রব্বুল আলামীন পবিত্র আল কুরআনুল কারীমে ইরশাদ মুবারক করেন,
یٰۤاَیُّهَا النَّاسُ کُلُوۡا مِمَّا فِی الۡاَرۡضِ حَلٰلًا طَیِّبًا ۫ۖ وَّ لَا تَتَّبِعُوۡا خُطُوٰتِ الشَّیۡطٰنِ ؕ اِنَّهٗ لَکُمۡ عَدُوٌّ مُّبِیۡنٌ
অর্থ মুবারক : " হে মানুষ! জমিনের মধ্যে যে হালাল খাদ্য আমি দিয়েছিম,সেখান থেকে তোমরা খাও । শয়তানের পদানঙ্ক অনুসরণ করো না । শয়তান তোমাদের প্রকাশ্য শত্রু ।"
(মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র পবিত্র সুরা আল বাক্বারা : মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র আয়াত শরীফ ১৬৮)
অন্যত্র যিনি খালিক, মালিক, রব মহান আল্লাহ পাক রব্বুল আলমীন পবিত্র আল কুরআনুল কারীমে ঈমানদারদের জন্য ইরশাদ মুবারক করেন,
يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آَمَنُوا كُلُوا مِنْ طَيِّبَاتِ مَا رَزَقْنَاكُمْ وَاشْكُرُوا لِلَّهِ إِنْ كُنْتُمْ إِيَّاهُ تَعْبُدُونَ
অর্থ মুবারক : " হে ঈমানদাররা! আমি তোমাদের যে হালাল খাদ্য দিয়েছি, সেখান থেকে তোমরা খাদ্য গ্রহণ করো এবং যিনি খালিক, মালিক, রব মহান আল্লাহ পাক রব্বুল আলামীন - এর শুকরিয়া আদায় করো । যদি সত্যিকারে মহান আল্লাহ পাক - উনার ইবাদত বন্দেগী করে থাকো বা আল্লাহ্ পাক - উনার ইবাদত - বন্দেগী করতে চাও, তাহলে আল্লাহ পাক - উনার শুকরিয়া আদায় করো । অর্থাৎ হালাল যে খাদ্য বা গেজা দেওয়া হয়েছে সেখান থেকে খাদ্য গ্রহণ কর মহান আল্লাহ পাক বলে দিয়েছেন ।" ( মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র পবিত্র সুরা আল বাক্বারা :মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র পবিত্র আয়াত শরীফ ১৭২)
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন,খত্বামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ মুবারক করেন,
" হালাল কামাই করা অন্যান্য ফরজের পরে ফরজ ।" ( আল হাদিস শরীফ )
কিন্তু আমরা সমাজের অধিকাংশ মানুষ যে খাদ্য খাই তা হালাল - হারাম বাছ বিচার করিনা । যার কারণে আমাদের দোয়া আল্লাহ পাক উনার দরবারে কবুল হয় না।আর দোয়া কবুল হবে কি ভাবে, হারাম - হালাল বিচার করার ক্ষমতাই তো নেই । হারাম - হালাল বিচার করতে না পারার কারণ সম্মানিত দ্বীন ইসলাম সমন্ধে ইলম না থাকা ।
দ্বীন ইসলাম সম্পর্কে জানতে হলে অবশ্যই অবশ্যই হক্ব হযরত আউলিয়া কেরাম রহমাতুল্লাহি আলাইহিম উনাদের ছোহবতে আসতে হবে । আর বর্তমানে দ্বীনদ্বার মুসলমান উনাদের জন্য সুখবর যে বর্তমান যামানাই আল্লাহ পাক উনার একমাত্র লক্ষ্যস্থল ওলিআল্লাহ,খলীফাতুল্লাহ, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ছাহিবু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, সুলত্বানুন নাছীর, মুত্বহ্হার, মুত্বহ্হির, আছ ছমাদ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা ইমাম-"খলীফাতুল্লাহ হযরত আস সাফফাহ আলাইহিস সালাম।"উনি Bangladesh এ রাজারবাগ শরীফ এ অবস্থান করেছেন । হযরত ইমামুল উমাম আলাইহিস সালাম উনি দৈনিক আল ইহসান, মাসিক আল বাইয়্যিনাত উনাদের মাধ্যমে ইসলামে কোনটা হারাম - হালাল, কোনটা জায়েজ - নাজায়েজ সেগুলোসহ আর অন্যান্য বিষয়াদি বিশ্ব মুসলনাদের সামনে তুলে ধরতেছেন। সুতরাং বিশ্ব মুসলমানদের উচিৎ উনার মুবারক ছোহবতে এসে দ্বীন ইসলাম সমন্ধে সহিহ্ ইলেম অর্জন করা এবং উনার খেদমত মুবারকে আন্জাম দেওয়া ।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন